ঢাকা, মঙ্গলবার, জানুয়ারী ১৪, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৩০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিশ্ব ওয়ান হেল্থ দিবসে প্রতিযোগিতায় সিভাসু’র শিক্ষার্থীদের সাফল্য

সিভাসু প্রতিনিধি।

প্রকাশিত: ১৩ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৬:৪৫ পিএম

বিশ্ব ওয়ান হেল্থ দিবসে প্রতিযোগিতায় সিভাসু’র শিক্ষার্থীদের সাফল্য
বিশ্ব ওয়ান হেল্থ দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক ভিডিও প্রতিযোগিতায় ২য়, ৬ষ্ঠ ও ৭ম স্থান অধিকার করে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) টিম যথাক্রমে দ্য ফোর ফোল্ডস, দ্য চেইঞ্জ মেকার এবং ইকো ইউনিটি।সম্প্রতি ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ‘বিশ্ব ওয়ান হেল্থ দিবস-২০২৪’ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ২০২৩ এবং ২০২৪ সালের ওয়ান হেল্থবিষয়ক বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। ওয়ান হেল্থ এর উপর আয়োজিত ভিডিও প্রতিযোগিতা-২০২৪ এ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অংশগ্রহণকারী টিমগুলোর মধ্য থেকে সর্বমোট দশটি টিমকে পুরস্কৃত করা হয়। ভিডিও প্রতিযোগিতায় দ্য ফোর ফোল্ডস, দ্য চেইঞ্জ মেকার ও ইকো ইউনিটি-এর সদস্য সিভাসু’র শিক্ষার্থী ডা. রাকিবুল আলম প্রাচুর্য, অর্পিতা নন্দী, মুহাম্মদ শাকিল খান, মো: আরাফাত, জহির উদ্দিন ফয়সাল, ডা. বোরহান উদ্দিন রাব্বি, ডা. নাদিয়া আফরিন, নুহা বিনতে কাউছার এবং মহিবুর রহমান নিজেদের দক্ষতা ও সৃজনশীলতা প্রদর্শন করে সেরা দশটি টিমের মধ্যে নিজেদের স্থান করে নিতে সমর্থ হন। এ ছাড়া, ওয়ান হেল্থ এর উপর আয়োজিত উপস্থিত বক্তৃতা-২০২৩ এ তৃতীয় স্থান অধিকার করেন সিভাসু’র শিক্ষার্থী ডা. ইশরাত জাহান ইশা। সিভাসু’র ওয়ান হেল্থ ইনস্টিটিউটের পরিচালক প্রফেসর ড. মো: আহসানুল হক এবং পরিচালক (ছাত্রকল্যাণ) প্রফেসর ড. মোহাম্মদ রাশেদুল আলম বিজয়ী শিক্ষার্থীদেরকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান। উল্লেখ্য, ‘ওয়ান হেল্থ’ হলো একটি ধারণা-যা মানুষ, প্রাণী এবং পরিবেশের স্বাস্থ্যকে সমন্বিতভাবে বিবেচনা করার আহ্বান জানায়। এর মূল উদ্দেশ্য হলো-মানবস্বাস্থ্য, প্রাণিস্বাস্থ্য এবং পরিবেশের মধ্যে থাকা আন্ত:সম্পর্ককে গুরুত্ব দিয়ে এই তিনটি ক্ষেত্রের মধ্যে সমন্বিত প্রচেষ্টা গড়ে তোলা। এই তিনটি উপাদানের মধ্যে যেকোন পরিবর্তন বা সমস্য একে অপরকে প্রভাবিত করতে পারে। প্রতিবছর ৩ নভেম্বর বিশ্বজুড়ে পালিত হয় ‘ওয়ার্ল্ড ওয়ান হেল্থ ডে’। এবারের প্রতিপাদ্য ‘ওয়ান হেল্থ ইন কমিউনিটি’।